সঠিক নিয়মে ব্লগ সাইটের পোস্টকে এসইও করুন!

সঠিক নিয়মে ব্লগ সাইটের পোস্টকে এসইও করুন!

একটি আর্টিকেল লিখলে সেই আর্টিকেলটি গুগলের প্রথম পেজে চলে যায় না। আপনি যদি সঠিকভাবে আর্টিকেলকে এসইও করতে না পারেন সে ক্ষেত্রে ওই আর্টিকেল থেকে আপনি কখনোই ভিজিটর আশা করতে পারবেন না। আর এই পোস্টে আমরা জানবো কিভাবে একটি আর্টিকেল লিখলে সেই আর্টিকেলটা ফ্রেন্ডলি হয়।


সঠিক নিয়মে ব্লগ সাইটের পোস্টকে এসইও করুন!
সঠিক নিয়মে ব্লগ সাইটের পোস্টকে এসইও করুন!

এসইও ফ্রেন্ডলি আর্টিকেল লিখলে কি লাভ হয়?

 এখন আপনার মনে প্রশ্ন আসতে পারে আপনি কেন আর্টিকেলকে এসইও করবেন। আর্টিকেল  এসইও করার মূল কারণ হচ্ছে যেন সেই আর্টিকেলটা গুগলের প্রথম পেজে চলে যায়। অর্থাৎ আপনি যে টপিক নিয়ে লিখেছেন সেই  টপিকে যদি কেউ গুগলের সার্চ করে আপনার লেখাটি যেন সবার প্রথমে থাকে।এসইও ফ্রেন্ডলি আর্টিকেল লিখলে অবশ্যই আপনার আর্টিকেলটি গুগলের প্রথম পেজে চলে যাবে এবং সেখান থেকে আপনার ক্লিক আসার সম্ভাবনাও বেড়ে যাবে।

 এই পোস্টে আমি আপনাদের সাথে আর্টিকেল  এসইও করার কয়েকটি টিপস শেয়ার করব যেগুলো আপনারা অনুসরণ করলে আপনাদের পোস্টটিও গুগলের প্রথম পেজে চলে আসবে।

  • আপনি যে টপিক নিয়ে লিখবেন সে টপিকের উপর কিওয়ার্ড রিসার্চ করুন।  আর্টিকেল কি এসইও করার সর্বপ্রথম যেতে হবে সেটা হচ্ছে আর্টিকেলের জন্য কিওয়ার্ড রিসার্চ করতে হবে। কিওয়ার্ড রিসার্চ আর আপনি কখনোই আপনার পোস্টকে রেংক করাতে পারবেন না।
  •  কিওয়ার্ড রিসার্চ করার পরে আপনার পোষ্টের সঠিক সঠিক জায়গায় কিওয়ার্ডগুলো প্লেসমেন্ট করুন। আপনি যে কি-ওয়ার্ড রিসার্চ করেছিলেন  সেকি  কিওয়ার্ডটা অবশ্যই টাইটেল এর মধ্যে রাখবেন।
  •  এরপরে কি ওয়ার্ড  একটা মেটা ডেসক্রিপশন এর মধ্যে রাখবেন। আপনার আর্টিকেল এর মধ্যে অবশ্যই h1  ট্যাগ এর মধ্যে কি ওয়ার্ড ব্যবহার করবেন।
  •   আপনি যে কি ওয়ার্ড রিসার্চ করেছিলেন সেই কি ওয়ার্ড টা প্রথম প্রাগ্রাফের মধ্যে রাখুন। আবার আর্টিকেলে শেষ প্যারাগ্রাফ এর মধ্যেও সেই কি ওয়ার্ড ব্যবহার করুন। তবে খেয়াল রাখবেন অতিরিক্ত কিওয়ার্ড কখনোই ব্যবহার করবেন না।
  •  আপনি যে ইমেজ ব্যবহার করবেন আপনার পোষ্টের মধ্যে সে পোষ্টের অবশ্য অল্টার টেক্সটে কি-ওয়ার্ড বসিয়ে দিবেন।
  •  আপনার প্রশ্নের মধ্যেই ইনবাউন্ড লিঙ্ক এবং আউটবাউন্ড লিংক ব্যবহার করুন। এতে করে পোষ্টের এঙ্গেজমেন্ট অনেক বেড়ে যায়।
  •  সাধারণত আপনার পোস্ট কে 1000 ওয়ার্ডের উপরে লেখার চেষ্টা করুন। 1000 শব্দের আর্টিকেলের জন্য দুই থেকে তিন বারের বেশি কিবোর্ড ব্যবহার না করাই ভালো।
  •  আর্টিকেল লেখার পরে অবশ্য অফ পেজ এসইও করতে হবে। আপনি আপনার  কম্পিটিটর কে এনালাইসিস করুন এবং তারা কোন জায়গা থেকে ব্যাকলিংক সংগ্রহ করেছে সেটা দেখুন।

 আপনি যদি এই ধাপ গুলো অনুসরণ করতে পারেন তাহলে অবশ্যই আপনার আর্টিকেল গুগলের প্রথম পেজে চলে আসবে।

আমাদের কিছু কথা

 লেখাটি যদি আপনাদের কাছে ভাল লেগে থাকে তাহলে অবশ্যই আপনার বন্ধুদের সাথে শেয়ার করতে ভুলবেন না। এরকম নতুন নতুন কনটেন্ট পাওয়ার জন্য অবশ্যই আমাদের সাইটে ভিজিট করুন।

ধন্যবাদ ।

Post a Comment

ধন্যবাদ আপনার মুল্যবান মন্তব্য করার জন্য !

Previous Post Next Post